আলহাজ্ব আহেদ আলী বিশ্বাস কলেজিয়েট স্কুল

কুঠিপাড়া-কিসমত প্রতাপপুর, পাবনা

স্থাপিত-2001 ইং

পরিচিতি/ইতিহাস

পাবনা শহর থেকে মাত্র ৩কি.মি. পশ্চিমে ছায়া ঘেরা পরিবেশে আমাদের এই প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠানটি স্থাপিত হয়েছে ২০০১ ইং সালে। অত্র অঞ্চলের সুবিধা বঞ্চিত পবিবারের শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য এই প্রতিষ্ঠান কাজ করে যাচ্ছে। অত্র প্রতিষ্ঠানে বর্তমানে প্রায় ১০৫০ জন শিক্ষার্থী অধ্যায়নরত আছে। প্রতি বছর জে. এস.সি ও এস.এস.সি পরীক্ষায় প্রায় শতভাগ শিক্ষার্থী সাফল্যের সাথে পাশ করছে। এই বিদ্যালয়ের শিক্ষকগণ অত্যান্ত নিষ্ঠার সাথে শিক্ষার্থীদের মাঝে পাঠদান করে যাচ্ছেন। যার সুফল ইতিমধ্যে পরিবারগুলো পেতে শুরু করেছে। বিশেষ করে অত্র প্রতিষ্ঠানের আশেপাশের গ্রাম গুলোতে নারী শিক্ষার হার বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছে।

বিজ্ঞানের যুগে আছি আমরা। তাই আশেপাশে আমরা বিজ্ঞানের আশির্বাদগুলোকে চাইলেই অস্বীকার করতে পারিনা্। কিন্তু একটু ভেবে দেখলে দেখি আমাদের অনেক পুর্বজনেরা শারিরিক দিক্ দিয়ে আমাদের চেয়েও ভালো ছিলেন। তারা আমাদের মতো এত অতি বিজ্ঞানের আশীর্বাদপুষ্ট ছিলেন না। তারা নির্ভর করতেন প্রকৃতির উপর। যার কারনে তাদের স্বাস্থ্য ও ছিল আমাদের তুলনায় অনেক ভালো।

শিক্ষা প্রক্রিয়ায় কোন ব্যক্তির অন্তর্নিহিত গুণাবলীর পূর্ণ বিকাশের জন্য উৎসাহ দেয়া হয় এবং সমাজের একজন উৎপাদনশীল সদস্য হিসেবে প্রতিষ্ঠালাভের জন্য যে সকল দক্ষতা প্রয়োজন সেগুলো অর্জনে সহায়তা করা হয়। সাধারণ অর্থে জ্ঞান বা দক্ষতা অর্জনই শিক্ষা। ব্যাপক অর্থে পদ্ধতিগতভাবে জ্ঞানলাভের প্রক্রিয়াকেই শিক্ষা বলে। তবে শিক্ষার উদ্দেশ্য হল সম্ভাবনার পরিপূর্ণ বিকাশ সাধনের অব্যাহত অনুশীলন। শিক্ষার আলোয় জাতিকে সুশিক্ষিত করে গড়ে তুলতে মহৎ ভূমিকা পালন করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলি। তেমন একটি অনন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম আলহাজ্ব আহেদ আলী বিশ্বাস কলেজিয়েট স্কুল। আলহাজ্ব আহেদ আলী বিশ্বাস কলেজিয়েট স্কুলএকটি উজ্জল আলোক প্রদীপের মত করে শিক্ষার আলো ছড়াচ্ছে। এই স্কুল শিক্ষার্থীদের ভেতরের সম্ভাবনাকে বাইরে বের করে নিয়ে আসতে বা বিকশিত করতে সাহায্য করছে।